মে দিবস ক্যাপশন খুঁজছেন? সেরা ৮৬টি এখানে দেখুন
এই যে সুউচ্চ দালান, মসৃণ রাজপথ আর আমাদের বিলাসবহুল জীবন—এর প্রতিটি ইটের নিচে, প্রতিটি যন্ত্রের গর্জনে মিশে আছে শ্রমিকের ফোঁটা ফোঁটা ঘাম আর কখনো বা তাজা রক্ত। মে দিবস কেবল ক্যালেন্ডারের পাতায় একটি ছুটির দিন নয়; এটি ১৮৮৬ সালে শিকাগোর হে মার্কেটে ৮ ঘণ্টা কাজের দাবিতে জীবন উৎসর্গ করা সেই বীর শ্রমিকদের স্মরণ করার দিন। এই দিনটি শোষণের বিরুদ্ধে জাগ্রত হওয়ার, শ্রমের মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করার এবং দুনিয়ার সকল শ্রমজীবী মানুষকে একাত্ম হওয়ার দিন। সেই মহান ত্যাগ আর সংগ্রামের প্রতি সম্মান জানাতেই আমাদের এই আয়োজন। এখানে মহান মে দিবস নিয়ে উক্তি এবং এই সম্পর্কিত সেরা কিছু লেখা সংকলিত হয়েছে।
মহান মে দিবসের শুভেচ্ছা
যাদের ঘামে ভেজা শ্রমে এই সভ্যতা গড়ার প্রতিটি ইট গাঁথা হয়েছে,
সেই সকল শ্রমজীবী মানুষকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা এবং
মহান মে দিবসের শুভেচ্ছা।
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠার এই ঐতিহাসিক দিনে,
বিশ্বের সকল মেহনতি মানুষের প্রতি রইলো বিপ্লবী সালাম।
শ্রমিকের ঐক্যই শক্তি। ✊
আজকের দিনটি শুধু ছুটির নয়,
শ্রমের মর্যাদা ও অধিকার আদায়ের সংগ্রামের প্রতীক।
আসুন, প্রতিটি শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য পাওনা ও সম্মান নিশ্চিত করি।
যে হাত এই পৃথিবীকে সচল রাখে, সে হাত কখনো ছোট হতে পারে না।
সকল শ্রম ও পেশাকে সম্মান জানাই।
শুভ মে দিবস। 🌹
যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে ৮ ঘণ্টা কর্মদিবসের স্বীকৃতি এসেছে,
সেই সকল বীর শহীদদের স্মরণে আজকের এই দিন।
মহান মে দিবস অমর হোক। ✨
শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগেই তার প্রাপ্য পারিশ্রমিক বুঝিয়ে দেওয়াই হোক মে দিবসের প্রধান অঙ্গীকার।
শুধু স্লোগান নয়, বাস্তবায়ন জরুরি।
দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হলো শ্রমিকের হাত।
আসুন, এই হাতগুলোর যত্ন নিই, তাদের অধিকার রক্ষা করি।
সবাইকে মে দিবসের শুভেচ্ছা। 💐
শ্রমজীবী মানুষের সংহতি ও সংগ্রামের এই বিজয়ের দিনে,
আসুন সকল প্রকার শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক হই।
আজকের এই মহান দিনে, পৃথিবীর সকল প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা
প্রতিটি পরিশ্রমী মানুষের জীবন সুন্দর ও নিরাপদ হোক।
শ্রমিকের জয় হোক, মানবতার জয় হোক। 🌏✊
শ্রমিকের ঘামেই সভ্যতা লেখা হয়।
পৃথিবীর সব শ্রমজীবী মানুষকে জানাই স্যালুট। 🙌
জগতের সকল বঞ্চনা ও শোষণ মুক্তির সংগ্রামে,
শ্রমিকদের ঐক্যই প্রধান শক্তি। 💪
যারা নিজেদের ঘামে এই পৃথিবীকে সচল রেখেছেন,
আজ তাদের দিন।
হে শ্রমিক, তোমার হাতেই গড়া হয় স্বপ্ন,
তোমার ত্যাগেই পূর্ণতা পায় একটি জাতি। 🌹
মে দিবস নিয়ে ক্যাপশন
যাদের শ্রমে পৃথিবীটা এত সুন্দর, তাদের অধিকারের সংগ্রাম বেঁচে থাকুক।
শ্রমিকের হাতে ধরা হাতুড়িই সভ্যতার অগ্রগতির আসল চাবিকাঠি।
আজকের এই দিনটি শ্রমের মর্যাদার, শোষণের অবসানের প্রতীক।
প্রতিটি ইট, প্রতিটি রাস্তা, প্রতিটি সৃষ্টি শ্রমিকের ত্যাগের গল্প বলে।
ন্যায্য মজুরি, নিরাপদ কর্মক্ষেত্র—শ্রমিকের এই দাবি আজ সর্বজনীন।
মেহনতি মানুষের জয় হোক, শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক।
এই পৃথিবীর প্রতিটি ধূলিকণায় মিশে আছে শ্রমিকের পবিত্র ঘাম।
যন্ত্রের পেছনে যে মানুষটি আছে, তার অধিকারের কথাই বলে মে দিবস।
শ্রমিকের ঘাম—সভ্যতার আসল দাম।
অধিকার রাজপথে অর্জিত হয়, করুণায় নয়। মে দিবসের সংগ্রাম চলমান।
এই শহরের প্রতিটি ইটে লেখা আছে শ্রমিকের নাম।
শ্রমই মর্যাদা। কোনো কাজই ছোট নয়, কোনো শ্রমিকই তুচ্ছ নয়।
রক্তে রাঙা সেই ৮ ঘণ্টার দাবি—আজও প্রতিটি শ্রমিকের অনুপ্রেরণা।
শুধু উদযাপন নয়, শ্রমিকের মর্যাদা প্রতিষ্ঠাই হোক মূল অঙ্গীকার।
মে দিবস নিয়ে স্ট্যাটাস
অধিকার ভিক্ষা করে পাওয়া যায় না, অধিকার রাজপথে রক্তের বিনিময়ে অর্জন করে নিতে হয়। মে দিবস তার শ্রেষ্ঠ প্রমাণ।
শ্রমিকের গায়ের ঘামের গন্ধ, পৃথিবীর যেকোনো সুগন্ধির চেয়েও বেশি পবিত্র।
দুনিয়ার মজদুর এক হও! এই একটা স্লোগানই কাঁপিয়ে দিয়েছিল জুলুমের সিংহাসন।
হাতুড়ি আর কাস্তের শক্তিতেই লেখা হয়েছিল আজকের এই ইতিহাস। শ্রমিকের জয় হোক।
আজকের এই আট ঘণ্টা কাজের আরাম, সেদিনের আট ঘণ্টা রক্তের বিনিময়ে কেনা। ভুলবেন না।
কোনো কাজই ছোট নয়, প্রতিটি সৎ শ্রমই সম্মানের দাবিদার।
যে হাত দুটো এই দেশ গড়ে, সেই হাত দুটোকেই আমরা সবচেয়ে বেশি অবহেলা করি। এই মানসিকতা বদলাতে হবে।
মে দিবস মানে শুধু লাল পতাকা নয়, মে দিবস মানে হলো—শ্রমিকের আত্মমর্যাদার লড়াই।
শোষণমুক্ত একটি সমাজের স্বপ্ন দেখি, যেখানে প্রতিটি শ্রমিক তার ঘামের সঠিক মূল্য পাবে।
দুনিয়াটা বদলাতে হলে, আগে শ্রমিকের প্রতি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি বদলান।
শ্রমিকের হাত ধরেই সভ্যতা এগিয়ে চলে। এই হাতগুলোর শক্তিকে অবহেলা করার কোনো সুযোগ নেই।
একটা দিন নয়, বছরের প্রতিটি দিন হোক শ্রমিকের সম্মানের। প্রতিটি কর্মক্ষেত্র হোক নিরাপদ।
যারা ভাবেন শ্রমিকেরা সমাজের নিচু তলার মানুষ, তারা ভুলে যান যে—ঐ তলাটা না থাকলে উপরের তলাগুলো ভেঙে পড়বে।
পৃথিবীর চাকা ঘুরছে শ্রমিকের শ্রমে। সেই শ্রমিকের চাকা যেন কখনো বন্ধ না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে।
প্রতিটি শ্রমিক যেন তার কাজের সঠিক মূল্যায়ন পায়, মে দিবসে এই হোক আমাদের অঙ্গীকার।
শোষণমুক্ত একটি সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখি, যেখানে প্রতিটি শ্রমিকের মর্যাদা সুরক্ষিত থাকবে।
মে দিবস নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস
এই শহরের প্রতিটি ইট, প্রতিটি দালান কোনো না কোনো শ্রমিকের ঘামে ভেজা। আজকের দিনে সেই সকল কারিগরদের জানাই লাল সালাম।
মে দিবস শুধু ছুটির দিন নয়, এটি মালিকের বিরুদ্ধে শ্রমিকের জেগে ওঠার দিন, অধিকার আদায়ের রক্তাক্ত ইতিহাসের দিন।
শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগেই তার পারিশ্রমিক বুঝিয়ে দেওয়া— এটাই মে দিবসের আসল শিক্ষা।
আপনি যত বড়ই হোন না কেন, কোনো না কোনো শ্রমিকের সেবার কাছে আপনি ঋণী। শ্রমিককে তার প্রাপ্য সম্মান দিন।
এই দিনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, ঐক্যবদ্ধ শ্রমিকের শক্তির চেয়ে বড় কোনো শক্তি নেই।
আজকের এই দিনে শুধু ছুটি কাটালেই হবে না, শ্রমিকের অধিকার নিয়ে কথা বলতে হবে। আপনার কণ্ঠস্বর সামাজিক মাধ্যমে তুলে ধরুন।
ফেসবুকে শুধু প্রোফাইল পিকচার বদলানো নয়, শ্রমিকের ন্যায্য মজুরি আর নিরাপদ কর্মক্ষেত্রের দাবিটাও জোরালোভাবে তুলুন।
ডিজিটাল যুগেও শ্রমিকের শোষণ বন্ধ হয়নি, শুধু ধরণ পাল্টেছে। আসুন, সব ধরনের শোষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার হই।
বড় বড় অট্টালিকা যাদের শ্রমে গড়া, তাদের মাথার ওপর ছাদ আছে তো? মে দিবসে এই প্রশ্নটা নিজেকে করুন।
দিনশেষে আমরা সবাই কোনো না কোনোভাবে শ্রমিক। নিজের অধিকার আদায়ে এবং অন্যের অধিকারে সোচ্চার থাকাটা আমাদের দায়িত্ব।
বিপ্লব শুধু রাজপথে হয় না, বিপ্লব হয় সামাজিক মাধ্যমেও। শ্রমিকের পক্ষে আপনার একটি পোস্টও অনেক বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
মে দিবস নিয়ে পোস্ট
আজ পহেলা মে। শুধু একটি ছুটির দিন নয়, এটি শ্রমিকের রক্তে লেখা অধিকার আদায়ের এক রক্তাক্ত ইতিহাস।
হে মার্কেটের সেই আগুন হয়তো নিভে গেছে, কিন্তু শ্রমিকের সংগ্রাম আজও শেষ হয়নি।
আমরা যে ইমারতগুলোতে বাস করি, যে পোশাক পরি, যে খাবার খাই—
তার প্রতিটিতে মিশে আছে কোনো না কোনো শ্রমিকের ঘাম, আর হয়তো রক্ত।
এই পৃথিবীটা শ্রমিকের হাতেই গড়া।
আট ঘণ্টা কাজ, আট ঘণ্টা বিনোদন আর আট ঘণ্টা বিশ্রাম—
এই সহজ সমীকরণটি প্রতিষ্ঠা করতে শ্রমিকদের প্রাণ দিতে হয়েছিল।
শ্রমিকের অধিকার কোনো দয়া নয়, এটা তার মৌলিক পাওনা।
যে হাতগুলো এই সভ্যতাকে গড়ে তোলে, সেই হাতগুলোকে খালি রাখাটা সবচেয়ে বড় অমানবিকতা।
আজকের এই দিনে শুধু বড় বড় কারখানার শ্রমিকদের নয়,
সেইসব গৃহকর্মী, কৃষক, রিকশাচালক এবং অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের কোটি কোটি শ্রমিককেও স্মরণ করা উচিত,
যাদের শ্রমের কোনো নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা বা ন্যায্য মজুরি আজও নিশ্চিত হয়নি।
শুধু একটি দিন লাল পতাকা উড়িয়ে নয়,
বরং বছরের প্রতিটি দিন শ্রমিকের মর্যাদা নিশ্চিত করার মাধ্যমেই মে দিবসের আসল উদযাপন হওয়া উচিত।
হে মার্কেটের শ্রমিকেরা শিখিয়ে গেছেন, অধিকার কেউ হাতে তুলে দেয় না,
অধিকার আদায় করে নিতে হয়।
আর সেই আদায়ের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি হলো একতা।
দুনিয়ার মজদুর, এক হও!
আজকের এই দিনটি প্রতিটি শ্রমজীবী মানুষকে উৎসর্গ করা,
যিনি নীরবে এই পৃথিবীকে সচল রেখেছেন।
আপনার শ্রম আর ত্যাগের কাছে আমরা ঋণী।
মহান মে দিবস অমর হোক।
মে দিবসের স্লোগান
শ্রমিকের হাত, ভাঙবে শোষকের জাত!
ঘামের দামে, মুক্তি আনবো সংগ্রামে!
৮ ঘণ্টা কাজ, ৮ ঘণ্টা বিশ্রাম—এটাই আমাদের সংগ্রাম।
দুনিয়ার মজদুর, এক হও, এক হও!
রক্তে কেনা এই দিন, ভুলবে না কোনোদিন।
বাঁচতে চাই, বাঁচার মতো মজুরি চাই!
শ্রমিকের ঐক্য, ভাঙবে শোষণের শৃঙ্খল।
জাগো সর্বহারা, আজ ভাঙো কারাগার!
মহান মে দিবস নিয়ে উক্তি
শ্রমিকের গায়ের ঘাম শুকানোর আগেই তার পারিশ্রমিক পরিশোধ করে দাও। – মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
দুনিয়ার মজদুর, এক হও; তোমাদের হারাবার কিছুই নেই, কেবল শৃঙ্খল ছাড়া। – কার্ল মার্ক্স
শ্রম পুঁজির আগে এবং পুঁজি থেকে স্বাধীন। পুঁজি কেবল শ্রমের ফল, এবং শ্রম প্রথমে বিদ্যমান না থাকলে পুঁজির অস্তিত্বই থাকত না। – আব্রাহাম লিংকন
যে কোনো শ্রম যা মানবতাকে ওপরে তোলে, তার মর্যাদা এবং গুরুত্ব রয়েছে এবং তা অবশ্যই নিষ্ঠার সাথে করা উচিত। – মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র
এদেশে কৃষক-শ্রমিক, হিন্দু-মুসলমান সবাই সুখে থাকবে, শান্তিতে থাকবে। – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
বল ত এসব কাহাদের দান! তোমার অট্টালিকা, কার খুনে রাঙা?-ঠুলি খুলে দেখ, প্রতি ইঁটে আছে লিখা। – কাজী নজরুল ইসলাম
আমি প্রতিদিন নিজেকে মনে করিয়ে দিই যে আমার ভেতরের এবং বাইরের জীবন জীবিত ও মৃত অন্য মানুষের শ্রমের ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। – অ্যালবার্ট আইনস্টাইন
একজন শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগেই তার পারিশ্রমিক পরিশোধ করে দাও। – হযরত মুহাম্মদ (ﷺ)
শ্রমিকের অধিকার ব্যতীত কোনো জাতির প্রকৃত স্বাধীনতা বা গণতন্ত্র অর্থপূর্ণ হতে পারে না। – নেলসন ম্যান্ডেলা
কোনো কাজই ছোট নয়, যদি তা সততার সাথে করা হয়। প্রতিটি সৎ শ্রমই মর্যাদার যোগ্য। – মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র
মে দিবস শুধু একটি ছুটির দিন নয়, এটি শ্রমিকের আত্মমর্যাদা, অধিকার এবং বিশ্বব্যাপী সংহতির প্রতীক। – পোপ ফ্রান্সিস
যদি কোনো সমাজে ধনীদের সম্মান করা হয় কিন্তু শ্রমিকদের অবহেলা করা হয়, তবে সেই সমাজের পতন অনিবার্য। – আব্রাহাম লিংকন
মে দিবস নিয়ে কিছু কথা
ঘাম ঝরিয়ে যারা স্বপ্ন গড়ে,
তাদেরই নামে পৃথিবী দাঁড়িয়ে আছে।
মে দিবস শুধু ছুটির দিন নয়—
এটা শ্রমের গৌরব, পরিশ্রমের জয়গান।✊
শ্রমিকের ঘামেই দেশের সমৃদ্ধি,
তার হাসিতেই সমাজের শান্তি।
তাদের ছাড়া সভ্যতা এক মুহূর্তও টিকত না—
মে দিবসে তাই শ্রদ্ধা তাদের প্রতিটি ফোঁটা ঘামের প্রতি।
আজ মে দিবস,
তবু অনেক হাত এখনো বিশ্রাম পায় না।
তাদের জন্যই আলো জ্বলে শহরে—
তাদের প্রাপ্য সম্মানটাই আজও বাকি রয়ে গেছে।🌆
কেউ কলকারখানায়, কেউ মাঠে, কেউ রোদে, কেউ ধুলোয়—
সবাই মিলে গড়ে তোলে জীবনের চাকা।
মে দিবসে তাদের জন্যই প্রণাম,
যাদের পরিশ্রমেই আমাদের আগামী গড়ে ওঠে।🌾
মে দিবস মনে করিয়ে দেয়—
কাজ শুধু টাকার জন্য নয়, ভালোবাসারও প্রকাশ।
যে শ্রমিক নিজের ঘামকে আশীর্বাদ বানায়,
সে-ই আসলে সত্যিকারের নায়ক।🔥






